বিভিন্ন সূত্র বলে, বাংলাদেশে একজন পতিতার কাছে প্রতিদিন গড়ে ১৫-২০ জন পুরুষ যায়। আর বাংলাদেশে সরকার অনুমোদিত পতিতা আছে ১ লক্ষ এবং সর্বমোট পতিতার সংখ্যা ৫ লক্ষ।
.
এখন মনে করুন একজন পতিতার কাছে প্রতিদিন কম করে হলেও যদি ১০ জন পুরুষ যায়, তাহলে প্রতিদিন গড়ে ৫০ লক্ষ পুরুষ পতিতাদের কাছে যাচ্ছে (৫০ লক্ষ এটা নিম্ন হিসাব, সঠিক গণনা করলে হয়তো আরো বেশি পাওয়া যাবে)! সমীকরণটা নিজেরই বিশ্বাস হচ্ছে না ভাই!!
.
একবার ঠান্ডা মাথায় হিসেব করুন, বাংলাদেশে জনসংখ্যা কত! তার মধ্যে নারী, শিশু, বৃদ্ধ সংখ্যা বাদ দিয়ে যৌবন প্রাপ্ত পুরুষের সংখ্যা কত (৫/৬/৭/৮) কোটি? এই যৌবন প্রাপ্ত পুরুষদের মধ্যে থেকে প্রতিদিন নিম্নহারে ৫০ লক্ষ পুরুষ অবৈধ কাজে যাচ্ছে, তাও আবার একই ৫০ লক্ষ ব্যক্তিরা প্রতিদিন যায় না।
.
প্রতিদিনই পতিতার কাছে যাওয়া পুরুষের সংখ্যা খুবই কম। (ধরি) ৯০% হবে যারা সপ্তাহে ২/১ দিন যায়। কিন্তু 'পতিতালয়ে যাওয়া ভিন্ন পুরুষের হার' প্রতিদিন ৫০ লক্ষ ঠিকই থাকছে। তাহলে এবার গভীর ভাবে চিন্তা করে দেখুন, বাংলাদেশের কতজন পুরুষ এই অনৈতিক কাজ থেকে বিরত থাকতে পারছে?
.
মাত্র ৫ লক্ষ পতিতারা দেশের কোটি কোটি যুবককে ইসলাম থেকে তো দূরে সরিয়ে দিয়েছেই, নীতি নৈতিকতাও ধ্বংস করে দিয়েছে (পতিতা ও পুরুষ উভয়েই দোষী)। বাংলাদেশ সিংহভাগ মুসলিম দেশ। আর এই দেশে সরকারি লাইসেন্সে ১২-১৪ বছরের মেয়েরা পতিতা হয় কিভাবে? দেশে এতগুলা ইসলামিক দল থাকলেও, কেউ কখনো এই ব্যাপারে আওয়াজও তুলেছে কি?
.
আমাদের সমাজের ভিতর আরেকটি সমাজ আছে, যেটাকে আমরা আদর করে বলি 'লেখক সমাজ'। প্রায় লেখকেরা সবসময় পতিতাদের পক্ষেই থাকেন।এরা নিজেদের লেখনীতে প্রেমকে তো পবিত্র করেছেই, পতিতাদেরও পেটের দায় দেখিয়ে বৈধ বানাচ্ছে। যেনো তারা এটা বোঝাতে চায় যে, 'ভাইসব আপনারা পতিতাদের কাছে যান, নাহলে তারা না খেয়ে মারা যাবে' (তবে কিছু লেখক ব্যতিক্রম আছেন)। চোর, ডাকাত, ছিনতাইকারী, দুর্নীতিবাজ সবারই তো পেটের দায় থাকে ভাই! তাই বলে তাদের কাজ বৈধ?
.
যারা শুধু 'পেটের দায়' দেখান, তাদেরকে বলতে চাই যে, 'ঢাকা শহরের হোটেলগুলোতে একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন, ঠিক কতজনের পেটের দায় থাকে! সন্ধ্যার পর বিভিন্ন গলিগুলোতে পাজারো টাইপের কালো গ্লাসের যে গাড়িগুলা ঢুকে, সেসব গাড়ির একটু পিছু নিয়ে দেখেন। বুঝতে পারবেন অনেক কিছু।'
.
পেটের দায় নিয়ে শেষে আরেকটু বলি। পতিতাদের যদি পেটের দায় থাকে, তবে চোর-ডাকাত-খুনীদেরও পেটের দায় আছে। তো 'পেটের দায়' মেটাতে প্রশাসন কি তাদেরও চুরি-ডাকাতি-খুনের লাইসেন্স দিবে? এসব অপরাধের ক্ষেত্রে যেমন 'জিরো টলারেন্স' নীতির কথা বলা হয়, তেমনি 'পতিতাবৃত্তি ও তার খদ্দের' উভয়টারই নির্মূল করা হোক। পতিতাবৃত্তি আইনতঃ নিষিদ্ধ করে পতিতাদের সরকারি খরচে পুনর্বাসন করা হোক। পতিতালয় খোলা রেখে একটা সমাজে কখনোই নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করা যায় না। আজ যে যুবকটি একজন পতিতার উপর চড়াও হয়েছে, সুযোগ পেলে কাল সে আপনার পরিবারের নারীদের উপর যে চড়াও হবে না, ধর্ষক হবে না, তার গ্যারান্টি কি?
.
আর তথাকথিত ভদ্র সমাজের ভদ্র খদ্দেরদের শুধু একটা কথাই বলবো- "একজন পতিতার সাথে আপনার পার্থক্য শুধু এটাই যে, সে টাকার বিনিময়ে তার সম্ভ্রম বেঁচে দিয়ে পতিতা হয়েছে, আর আপনি স্বেচ্ছায় নিজের সম্ভ্রম নষ্ট করে পুরুষ-পতিতা হয়েছেন। হ্যাঁ, এত ভদ্র সাজার দরকার নেই, দিনশেষে আপনি একজন পুরুষ পতিতা'ই।"
.
এখন মনে করুন একজন পতিতার কাছে প্রতিদিন কম করে হলেও যদি ১০ জন পুরুষ যায়, তাহলে প্রতিদিন গড়ে ৫০ লক্ষ পুরুষ পতিতাদের কাছে যাচ্ছে (৫০ লক্ষ এটা নিম্ন হিসাব, সঠিক গণনা করলে হয়তো আরো বেশি পাওয়া যাবে)! সমীকরণটা নিজেরই বিশ্বাস হচ্ছে না ভাই!!
.
একবার ঠান্ডা মাথায় হিসেব করুন, বাংলাদেশে জনসংখ্যা কত! তার মধ্যে নারী, শিশু, বৃদ্ধ সংখ্যা বাদ দিয়ে যৌবন প্রাপ্ত পুরুষের সংখ্যা কত (৫/৬/৭/৮) কোটি? এই যৌবন প্রাপ্ত পুরুষদের মধ্যে থেকে প্রতিদিন নিম্নহারে ৫০ লক্ষ পুরুষ অবৈধ কাজে যাচ্ছে, তাও আবার একই ৫০ লক্ষ ব্যক্তিরা প্রতিদিন যায় না।
.
প্রতিদিনই পতিতার কাছে যাওয়া পুরুষের সংখ্যা খুবই কম। (ধরি) ৯০% হবে যারা সপ্তাহে ২/১ দিন যায়। কিন্তু 'পতিতালয়ে যাওয়া ভিন্ন পুরুষের হার' প্রতিদিন ৫০ লক্ষ ঠিকই থাকছে। তাহলে এবার গভীর ভাবে চিন্তা করে দেখুন, বাংলাদেশের কতজন পুরুষ এই অনৈতিক কাজ থেকে বিরত থাকতে পারছে?
.
মাত্র ৫ লক্ষ পতিতারা দেশের কোটি কোটি যুবককে ইসলাম থেকে তো দূরে সরিয়ে দিয়েছেই, নীতি নৈতিকতাও ধ্বংস করে দিয়েছে (পতিতা ও পুরুষ উভয়েই দোষী)। বাংলাদেশ সিংহভাগ মুসলিম দেশ। আর এই দেশে সরকারি লাইসেন্সে ১২-১৪ বছরের মেয়েরা পতিতা হয় কিভাবে? দেশে এতগুলা ইসলামিক দল থাকলেও, কেউ কখনো এই ব্যাপারে আওয়াজও তুলেছে কি?
.
আমাদের সমাজের ভিতর আরেকটি সমাজ আছে, যেটাকে আমরা আদর করে বলি 'লেখক সমাজ'। প্রায় লেখকেরা সবসময় পতিতাদের পক্ষেই থাকেন।এরা নিজেদের লেখনীতে প্রেমকে তো পবিত্র করেছেই, পতিতাদেরও পেটের দায় দেখিয়ে বৈধ বানাচ্ছে। যেনো তারা এটা বোঝাতে চায় যে, 'ভাইসব আপনারা পতিতাদের কাছে যান, নাহলে তারা না খেয়ে মারা যাবে' (তবে কিছু লেখক ব্যতিক্রম আছেন)। চোর, ডাকাত, ছিনতাইকারী, দুর্নীতিবাজ সবারই তো পেটের দায় থাকে ভাই! তাই বলে তাদের কাজ বৈধ?
.
যারা শুধু 'পেটের দায়' দেখান, তাদেরকে বলতে চাই যে, 'ঢাকা শহরের হোটেলগুলোতে একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন, ঠিক কতজনের পেটের দায় থাকে! সন্ধ্যার পর বিভিন্ন গলিগুলোতে পাজারো টাইপের কালো গ্লাসের যে গাড়িগুলা ঢুকে, সেসব গাড়ির একটু পিছু নিয়ে দেখেন। বুঝতে পারবেন অনেক কিছু।'
.
পেটের দায় নিয়ে শেষে আরেকটু বলি। পতিতাদের যদি পেটের দায় থাকে, তবে চোর-ডাকাত-খুনীদেরও পেটের দায় আছে। তো 'পেটের দায়' মেটাতে প্রশাসন কি তাদেরও চুরি-ডাকাতি-খুনের লাইসেন্স দিবে? এসব অপরাধের ক্ষেত্রে যেমন 'জিরো টলারেন্স' নীতির কথা বলা হয়, তেমনি 'পতিতাবৃত্তি ও তার খদ্দের' উভয়টারই নির্মূল করা হোক। পতিতাবৃত্তি আইনতঃ নিষিদ্ধ করে পতিতাদের সরকারি খরচে পুনর্বাসন করা হোক। পতিতালয় খোলা রেখে একটা সমাজে কখনোই নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করা যায় না। আজ যে যুবকটি একজন পতিতার উপর চড়াও হয়েছে, সুযোগ পেলে কাল সে আপনার পরিবারের নারীদের উপর যে চড়াও হবে না, ধর্ষক হবে না, তার গ্যারান্টি কি?
.
আর তথাকথিত ভদ্র সমাজের ভদ্র খদ্দেরদের শুধু একটা কথাই বলবো- "একজন পতিতার সাথে আপনার পার্থক্য শুধু এটাই যে, সে টাকার বিনিময়ে তার সম্ভ্রম বেঁচে দিয়ে পতিতা হয়েছে, আর আপনি স্বেচ্ছায় নিজের সম্ভ্রম নষ্ট করে পুরুষ-পতিতা হয়েছেন। হ্যাঁ, এত ভদ্র সাজার দরকার নেই, দিনশেষে আপনি একজন পুরুষ পতিতা'ই।"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন